এমন করছিস কেন?’
‘এই রাতে আমি আমার দেহে কেমর আগুন জ্বালাতে চাইনা. আর ওসব অশোক ফসোকের সাথে আমি এখন কিছু করিনা.’
‘সেকি কেন?’
‘সেটা আমার ব্যাপার.’
‘তোর ব্যাপার মানে. তুই যে ওকে দিয়ে লাগতি তা আমি কাওকে বলেছি? তোকে আমি হেল্প করিনি? আর এখন বলছিস আমার ব্যাপার.’
‘ওকে দিয়ে তুমি চোদাওনি?’
‘তাতো বটেই. তাইতো জিজ্ঞেস করছি তোদের ভেতর কি হয়েছে?’
‘কিছুই হয়নি. ঢ্যামনাটা ভালো লাগাতে পারেনা.’
‘রীতা! নতুন কাওকে জুটিয়েছিস বুঝি?’
‘(হেসে) হ্যাঁ.’
‘কে শুনি!’
‘দিদি! তুমি কিগো? ছোটো বোনের ভাতারকেও ছাড়বেনা?’
মাসির পাছাই চাপর মেরে ‘ছোটো আর বড়ো কিরে? আমরা দুজনেরই একি সমস্যা. তাই এ ব্যাপারে একে অপরকে হেল্প না করলেকি চলে?’
‘হেল্প না? আর কোনো হেল্প নয়. পারলে একটা নিজে জোগার করো গে.’
‘পারলেকি আর বসে থাকতুম. এই দেহের জ্বালা কি জিনিস তাতো বুঝিসই. কিন্তু ভয় হয়রে জানাজনি হলে?’
‘তাহলে আর কী? সুখে থাকতে হলে রিস্ক নিতে হয় যা আমি নিয়েছি. তাইতো আমি সুখী.’
‘আসলেই তুই সুখী?’
‘তাতো বটেই!’
‘তা অবস্য বুঝতে পারছি. যেভাবে ঝাঁটা মেরে চ্যাটাং চ্যাটাং কথা বলছিস!’
‘আঃ দিদি রাগ কোরোনা.’
‘থাক আর ঢং করতে হবেনা.’
‘আচ্ছা যাও আমার ভাতারকে বলবো তোমার দেহের আগুন নেবাতে. কি খুসি তো.’
মাসিকে জড়িয়ে ধরে গালে চুমু দিয়ে ‘ওরে সোনারে এই নাহলে বোন.’
‘তুমিনা একটা বেস্যা. চোদার কথা শুনলেই লাফিয়ে উঠো.’
‘তুই কি তুই তো আরও বড়ো বেস্যা.’
‘আমিতো বেস্যা বটেই.’
মা চোখ বড়ো করে ‘মানে?’
‘আরে অশোক বাবুকে দিয়ে যে চোদাতম টাকি এমনি এমনি? প্রতিটি চোদনের বিনিময়ে ওর আরতের সেরা মাছটা পেতাম.’
‘বলিস কিরে রীতা? তুই এতোটা নীচে নামতে পারলি?’
‘আমি যদি নীচে নামি তাহলে তুমি কথাই নেমেছো? কাকু যখন মাকে চুদতো সেটা লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতে তুমি. নিজের মা’র নস্টামি দেখতে লজ্জা করতনা!’
‘বারে মা চোদাতে পারলে আমি দেখতে লজ্জা লাগবে কেন?’
‘তাহলে আমিও চোদালে মাছ নিতে লজ্জা লাগবে কেন?’
‘তোর সাথে কথাই পারা যাবেনা. শুধু কি মাছ নিতি না আরও কিছু!’
‘আমি নিতামনা. ওই দিতো. কেন তোমায় দেয়নি?’
‘ও দেয়নি. তবে ওর বন্ধু দুটি দিয়েছিলো.’
‘কি দিয়েছিলো?
‘সোনার বালা আর টাকা.’
‘টাকা তুমি নিয়েছো? এবার বোঝা যাচ্ছে বেস্যা কে?’
‘হয়েছে চুপ কর.’
‘আচ্ছা দিদি সেদিন তিনটে বাড়া নিতে কেমন লেগেছিলো?’
‘অশোক চুদে আমায় আরাম দিতে পারেনি. বাকি দুটো বেশ চুদেছিলো. তারপরও আমার মনে হয় আমি আর দুটো বাড়া নিতে পারতুম.’
‘দিদি তুমিপারও বটে. আসলে পুরুসরা তোমাকে দেখলেই বোঝে যে তোমাকে একা চুদে শান্ত করতে পারবেনা. তাই বোধহয় তোমাকে চোদার জন্য কেউ এগিয়ে আসেনা. নইলে এমন মাগীকে একলা বাড়িতে পেয়েও কেউ চোদেনা কেন?’
‘তাই হবেরে. জানিস ইদানিং এতো পাতলা শাড়ি ব্লাউস পড়ী বলার মতনা. পেট তো পুরোটাই খুলে রাখি. ব্লাউসগুলো ডীপ কাট. রাস্তা দিয়ে যখন হাঁটি দেখি ঢ্যামনগুলো চেয়ে থাকে. অথচ একটারও সারা পাইনা.’
‘দেখো আবার না ১০/১২ জন মিলে ধরে.’
‘ধরলে তো ভালই হতো. আচ্ছা শালারা আমাদের দেখে কি মজা পাই?’
‘কি আর গরম হয়. তারপর বাড়িতে ওদের শুটকো বৌগুলোকে লাগাই. আর বৌ না থাকলে খেঁচাখেঁচি করে.’
মা আর মাসির এইসব কথা শুনে আমি তখন পুরো গরম হয়ে গেছি. বেশ মাথায় ধরেছে. মুতে আস্তে আস্তে নিজের মা’র কথা ভাবছিলাম. জানালার পাশে আসতেই খি খি হাসি শুনলাম. আমি দৌড়ে গেলাম জানালার পাশে।
দু বোন এবার খাটেয় উঠে বসেছে. দুজনের মাঝ খানে মা’র ব্যাগ.
মাসি বলল ‘জিনিসগুলো বের কোরোনা.
‘করবো দাড়া. আগে মুতে আসি.’
‘চলো আমিও মুতব.’
দু বোন মোতার যাগাই বসলো.
মাসি ওধৈর্য্য হয়ে ‘নাও নাও বের করো.’
নে ধর. চার সেট. সবগুলোই সিল্কের. পছন্দ হয়েছে?’
‘না হয়ে পারে?’
দেখলাম চার সেট বিকীনী ব্রা আর প্যান্টি. ব্রাগুলো দেখেই বোঝা যাচ্ছে এগুলো স্তনবৃত্তও আর অল্প কিছু অংশ ঢাকতে পারবে. মাসি প্যান্টিগুলো উচিয়ে উচিয়ে ধরছিল.
তখন দেখলাম সামনে তিনকোনা অল্প কাপড় আর পেছনেও তাই. কোমরের অংশে ফিতে দেওয়া. এবার মা বলল ‘হ্যাঁরে এগুলো তুই কি কাজে পড়বি?’
‘বারে আমার ভাতার সোনাটাকে গরম করতে হবেনা. এগুলো পড়ে যখন ওর সামনে দেহ দোলাবোনা একেবারে পাগল হয়ে যাবে.’
‘তাই বল.’